ঢাকা, নভেম্বর ২০ (বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম)- ছেলে তারেক রহমান কোনো
ধরনের দুর্নীতিতে জড়িত ছিলেন না দাবি করে তার আরোগ্যের জন্য দোয়া চেয়েছেন
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।
তারেকের জন্মদিনে মঙ্গলবার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি দেশবাসীর কাছে এই দোয়া চান।
১৯৬৪ সালের ২০ নভেম্বর জন্ম নেয়া তারেক বর্তমানে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তার অনুপস্থিতিতে দেশে জন্মদিন পালন করছে বিএনপি এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলো।
খালেদা জিয়া ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে ছাত্রদলের অনুষ্ঠানে ৪৮ পাউন্ড ওজনের কেক কেটে তারেকের জন্মদিন উদযাপনে সামিল হন।
সেখানে তিনি আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখার পাশাপাশি শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে ক্রেস্ট ও পুরস্কার বিতরণ করেন।
ছেলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগকে ‘অপপ্রচার’ আখ্যা দিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, “তারেক অত্যন্ত সৎভাবে জীবনযাপন করেছে। দুর্নীতির সঙ্গে কখনোই তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তার কোথাও তেমন কোনো সম্পদও নেই।
“ষড়যন্ত্রকারীরা তার (তারেক) বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই অপপ্রচার চালিয়েছে। ওই সূত্র ধরে মইন-ফখরুদ্দীন নেতৃত্বাধীন অবৈধ সরকার তারেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়। তারা তাকে শেষ করে ফেলতে চেয়েছিল। কিন্তু আল্লাহর রহমতে তা তারা পারেনি।”
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে প্রভাব নিয়ে থাকা তারেক সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে গ্রেপ্তার হন। তার বিরুদ্ধে ডজনখানেক মামলা হয়।
খালেদা জিয়া দাবি করেন, বিএনপিকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সংগঠিত করার উদ্যোগের জন্যই তারেককে ‘ষড়যন্ত্রের মধ্যে’ পড়তে হয়।
“তারেক যেভাবে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিল, তাতে দল ও দেশ উপকৃত হত। কিন্তু চক্রান্তকারীরা আগে থেকেই তারেককে টার্গেট করে নানাভাবে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অপপ্রচার চালাতে শুরু করে।”
সব মামলায় জামিন নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলেই চিকিৎসার জন্য লন্ডন যান তারেক। এরপর তিনি আর ফেরেননি। তার স্ত্রী-সন্তানরাও সেখানে রয়েছেন।
খালেদা বলেন, “তারেক এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। গতকালও লন্ডনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিল বলে আমি তার সঙ্গে কথা বলতে পারিনি। সে যাতে পূর্ণাঙ্গ সুস্থ হয়ে যথাসময়ে দেশে ফিরতে পারে, সেজন্য সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।”
জন্মদিন উপলক্ষে ‘জাতীয়তাবাদী রাজনীতির ভবিষ্যত ও তারেক রহমান : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, অধ্যাপক তাজমেরী এ ইসলাম, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা পরিচালনা করেন ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশীদ হাবিব।
জন্মদিন উপলক্ষে কর্মসূচিতে আরো ছিল- তারেক রহমানের ওপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দর্শক আসনে বসে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন খালেদা জিয়া।
অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আর এ গনি, খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, সেলিমা রহমান, ওসমান ফারুক, ফজলুর রহমান পটল, আহমেদ আজম খান, মাহবুব উদ্দিন খোকন, আসাদুজ্জামান রিপন, জয়নুল আবদিন ফারুক, শহীদ উদ্দিন চৌধুুরী এ্যানি, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালও উপস্থিত ছিলেন।
তারেকের জন্মদিনে মঙ্গলবার জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল আয়োজিত এক আলোচনা সভায় তিনি দেশবাসীর কাছে এই দোয়া চান।
১৯৬৪ সালের ২০ নভেম্বর জন্ম নেয়া তারেক বর্তমানে বিএনপির সিনিয়র ভাইস চেয়ারম্যান। তার অনুপস্থিতিতে দেশে জন্মদিন পালন করছে বিএনপি এবং এর সহযোগী সংগঠনগুলো।
খালেদা জিয়া ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে ছাত্রদলের অনুষ্ঠানে ৪৮ পাউন্ড ওজনের কেক কেটে তারেকের জন্মদিন উদযাপনে সামিল হন।
সেখানে তিনি আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখার পাশাপাশি শিশু-কিশোর চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের মধ্যে ক্রেস্ট ও পুরস্কার বিতরণ করেন।
ছেলের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগকে ‘অপপ্রচার’ আখ্যা দিয়ে খালেদা জিয়া বলেন, “তারেক অত্যন্ত সৎভাবে জীবনযাপন করেছে। দুর্নীতির সঙ্গে কখনোই তার কোনো সম্পর্ক ছিল না। তার কোথাও তেমন কোনো সম্পদও নেই।
“ষড়যন্ত্রকারীরা তার (তারেক) বিরুদ্ধে প্রথম থেকেই অপপ্রচার চালিয়েছে। ওই সূত্র ধরে মইন-ফখরুদ্দীন নেতৃত্বাধীন অবৈধ সরকার তারেকের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দেয়। তারা তাকে শেষ করে ফেলতে চেয়েছিল। কিন্তু আল্লাহর রহমতে তা তারা পারেনি।”
বিএনপি-জামায়াত জোট সরকার আমলে প্রভাব নিয়ে থাকা তারেক সেনা সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলে গ্রেপ্তার হন। তার বিরুদ্ধে ডজনখানেক মামলা হয়।
খালেদা জিয়া দাবি করেন, বিএনপিকে তৃণমূল পর্যায় পর্যন্ত সংগঠিত করার উদ্যোগের জন্যই তারেককে ‘ষড়যন্ত্রের মধ্যে’ পড়তে হয়।
“তারেক যেভাবে দলকে এগিয়ে নিচ্ছিল, তাতে দল ও দেশ উপকৃত হত। কিন্তু চক্রান্তকারীরা আগে থেকেই তারেককে টার্গেট করে নানাভাবে তার বিরুদ্ধে দুর্নীতির অপপ্রচার চালাতে শুরু করে।”
সব মামলায় জামিন নিয়ে তত্ত্বাবধায়ক সরকার আমলেই চিকিৎসার জন্য লন্ডন যান তারেক। এরপর তিনি আর ফেরেননি। তার স্ত্রী-সন্তানরাও সেখানে রয়েছেন।
খালেদা বলেন, “তারেক এখনো পুরোপুরি সুস্থ হয়নি। গতকালও লন্ডনে হাসপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছিল বলে আমি তার সঙ্গে কথা বলতে পারিনি। সে যাতে পূর্ণাঙ্গ সুস্থ হয়ে যথাসময়ে দেশে ফিরতে পারে, সেজন্য সবাই তার জন্য দোয়া করবেন।”
জন্মদিন উপলক্ষে ‘জাতীয়তাবাদী রাজনীতির ভবিষ্যত ও তারেক রহমান : প্রেক্ষিত বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই আলোচনা সভায় বক্তব্য রাখেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এমাজ উদ্দিন আহমেদ, অধ্যাপক মনিরুজ্জামান মিঞা, অধ্যাপক তাজমেরী এ ইসলাম, অধ্যাপক সুকোমল বড়ুয়া, বার কাউন্সিলের ভাইস চেয়ারম্যান খন্দকার মাহবুব হোসেন, সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।
ছাত্রদলের সভাপতি আবদুল কাদের ভুঁইয়া জুয়েলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভা পরিচালনা করেন ছাত্রদল সাধারণ সম্পাদক হাবিবুর রশীদ হাবিব।
জন্মদিন উপলক্ষে কর্মসূচিতে আরো ছিল- তারেক রহমানের ওপর আলোকচিত্র প্রদর্শনী ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান। দর্শক আসনে বসে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানও উপভোগ করেন খালেদা জিয়া।
অনুষ্ঠানে বিএনপি নেতা আর এ গনি, খন্দকার মোশাররফ হোসেন, মওদুদ আহমদ, রফিকুল ইসলাম মিয়া, মির্জা আব্বাস, সেলিমা রহমান, ওসমান ফারুক, ফজলুর রহমান পটল, আহমেদ আজম খান, মাহবুব উদ্দিন খোকন, আসাদুজ্জামান রিপন, জয়নুল আবদিন ফারুক, শহীদ উদ্দিন চৌধুুরী এ্যানি, আবুল খায়ের ভুঁইয়া, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলালও উপস্থিত ছিলেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন